,

সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট

আপনি কি সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পোস্টের আলোচিত বিষয় সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট। এই পোস্টে সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট গর্বিত যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হবে।

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের ব্যাংক থেকে লোন নিতে হয়। সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের পর সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাংক। তাই অনেকেই সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট  সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। চলুন আলোচনা শুরু করা যাক। 

    ব্যাংক পার্সোনাল লোন

    সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন সোনালী ব্যাংকের একটি লোন পরিষেবা। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে যেমন: বিবাহ, চিকিৎসা, গাড়ি কেনা, বাড়ি নির্মাণ, বিদেশ ভ্রমণ ইত্যাদি কাজে অনেকেই বিভিন্ন ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেন। সোনালী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য নিকটস্থ সোনালী ব্যাংক শাখায় আবেদন করতে হবে। 

    পার্সোনাল নাম্বার আগে সোনালী ব্যাংকের শর্ত আপনাকে পূরণ করতে হবে। আপনার একটি নির্দিষ্ট আয়ের উৎস থাকতে হবে, জেনে লোন নিবেন তার নামে জমি থাকতে হবে তাহলে সোনালী ব্যাংক আপনাকে লোন দিবে। পার্সোনাল লোনে সুদের হার সাধারণত কম হয়। সাধারণ ক্ষেত্রে পার্সোনাল লোনের সময়কাল ১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।

    সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য আপনার নির্দিষ্ট বয়স হতে হবে। আগে কোন ব্যাংক থেকে লোন নিলে সেই লোনের কাগজপত্র জমা দিতে হবে। পার্সোনাল লোন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে আপনি সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘুরে আসতে পারেন। 

    সোনালী ব্যাংক ডিপিএস পাঁচ বছর

    নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যাংকে কিছু টাকা জমা রেখে তার ওপর সুদ গ্রহণ করা হচ্ছে ডিপিএস। অনেকে ভবিষ্যতের কথা ভেবে ডিপিএস খোলে। সোনালী ব্যাংক ডিপিএস পাঁচ বছর জনপ্রিয় জিপিএস ব্যবস্থা।

    যারা দীর্ঘমেয়াদি কার্তিক লক্ষ্য অর্জন করতে চান তারা পাঁচ বছর মেয়াদী ডিপিএস সোনালী ব্যাংকে খুলতে পারেন। পাঁচ বছর বা তার বেশি মেয়াদি স্কিমটি তাদের জন্যই উপযুক্ত। সোনালী ব্যাংক ডিপিএস পাঁচ বছর এ অনেক সুদ পাওয়া যায়। আপনি যদি আপনার ডিপিএস এ সম্ভাব্য সর্বোচ্চ রিটার্ন পেতে চান তাহলে সোনালী ব্যাংকে পাঁচ বছর মেয়াদী ডিপিএস খুলতে পারেন।

    সোনালী ব্যাংক ডিপিএস পাঁচ বছর এই ডিপিএস করার জন্য আপনাকে নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের শাখায় যেতে হবে। সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টাকা জমা দিয়ে আপনি পাঁচ বছর মেয়াদী ডিপিএস খুলতে পারবেন। সোনালী ব্যাংকের ৫ বছর মেয়াদী ডিপিএস এ আপনি ৭.৫% সুদ পাবেন। কিছু শর্ত সাপেক্ষে ডিপিএস এর উপর আরোপিত ট্যাক্স এ আপনি ছাড় পেতে পারেন।

    সোনালী ব্যাংক পি এল সি মানে কি? 

    বাংলাদেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংক হচ্ছে সোনালী ব্যাংক। আগে সোনালী ব্যাংকের পুরো নাম ছিল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। কিন্তু বর্তমানে যুক্তি যুক্ত  কারণ থাকায় সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে সোনালী ব্যাংক পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি অর্থাৎ সোনালী ব্যাংক পি এল সি। যার ফলে অনেকেই বুঝতে পারেন না সোনালী ব্যাংক পি এল সি মানে কি?

    উন্নত দেশগুলোতে প্রাইভেট কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে লিমিটেড এবং পাবলিক কোম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে পি এল সি শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের সকল ব্যাংকেই আগে লিমিটেড শব্দটি ব্যবহৃত হতো। যেটি বিশেষজ্ঞরা অনেক বড় ভুল হিসেবে চিহ্নিত করেন। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সকল ব্যাংকের উদ্দেশ্যে তাদের নাম চেঞ্জ করে পি এল সি যোগ করা নির্দেশ আসে। 

    আগে ব্যাংকের নাম চেঞ্জ করার আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে হতো। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক এর নতুন নিয়মে এখন আবেদন করতে হয় না ব্যাংকের নাম চেঞ্জ করার পরে শুধু তাদের জানিয়ে দিলেই হবে। উপরে আলোচনা থেকে বোঝা গেল সোনালী ব্যাংক পি এল সি আলাদা কোন জিনিস নয় এটি সোনালী ব্যাংকের পরিবর্তিত নাম। আশা করি আপনি সোনালী ব্যাংক পি এল সি মানে কি বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।

    লোন নিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

    আপনি যেকোনো ব্যাংক থেকে লোন নেন না কেন লোন নিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপনাকে জমা দিতেই হবে। কারণ আপনাকে ব্যাংক লোন দিবে এজন্য তারা সত্যতা যাচাই করবে। এছাড়া ব্যাংকের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে যেগুলো পূরণ করা আবশ্যক।

    কোন কারনে যদি আপনি ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করেন এবং ব্যাংক কর্তৃপক্ষ থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন, তখন সেই ডকুমেন্টগুলোর মাধ্যমে আপনাকে খুঁজে পেতে তারা সক্ষম হবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনি যখন ছোট লোন গ্রহণ করবেন তখন, কিছু সাধারন ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয়। আর যখন একজন ব্যক্তি অনেক বড় লোন গ্রহণ করবে অর্থাৎ দুই থেকে তিন লক্ষ টাকার লোন গ্রহণ করবে তখন তাকে দুই থেকে তিনজন সাক্ষীসহ, নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের ডকুমেন্ট এবং একটি কাঙ্খিত জমির ডকুমেন্ট বা দলিল গ্রহণ করবে।

    কারণ যখন আপনি লোন পরিশোধ করতে ব্যর্থ হবেন তখন তারা আপনার জমি বাজে আত্ম করতে পারবে। তাই লোন গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই আপনার কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। বেশিরভাগ ব্যাংকের ক্ষেত্রে কমন কিছু ডকুমেন্টস রয়েছে যেগুলো লোন নিতে লাগে। নিচে লোন নিতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর তালিকা তুলে ধরা হলো: 
    • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র 
    • জমি থাকলে জমির কাগজ 
    • বর্তমান পাসপোর্ট সাইজের ছবি 
    • সর্বনিম্ন এক এক বছরের আয়ের বিবরণী 
    • আপনার আবাসিক প্রমাণ পত্র 
    • যে ব্যাংক থেকে লোন নিচ্ছেন, সেই ব্যাংকের একজন মেম্বার আপনার গ্যারান্টার হতে হবে 
    • ব্যাংক থেকে দেওয়া ফরম ভালোভাবে পূরণ করা 

    সোনালী ব্যাংক লোন কত টাকা দেয়? 

    ১৯৭২ সালে সোনালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংক হচ্ছে সোনালী ব্যাংক। সোনালি ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে। তাই অনেকেই জানেন না যে সোনালী ব্যাংক লোন কত টাকা দেয়? 

    সোনালী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন, ব্যবসায়িক লোন, কৃষি লোন, গৃহ লোন নেওয়া যায়। বিভিন্ন লোনের টাকার পরিমান বিভিন্ন রকম হয়। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সোনালী ব্যাংক লোন কত টাকা দেয়:

    পার্সোনাল লোন: আপনি যদি সোনালী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেন, তাহলে আপনার লোনের পরিমান এক থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা হতে পারে।
    গৃহ লোন: গৃহ লোন নেওয়ার আগে আপনাকে বাড়ি তৈরির নকশা সোনালী ব্যাংকে প্রদান করতে হবে। এরপর বাড়ির তৈরির খরচের উপর নির্ভর করে আপনি লোন পাবেন। সাধারণত গৃহ লোন ৫ লক্ষ থেকে ১ কোটি টাকার উপর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
    কৃষি লোন: কৃষি লোন নেওয়ার আগে আপনি কেন কৃষি লোন নিতে চাচ্ছেন সেটি উল্লেখ করতে হবে। এরপর আপনার কারণ এর উপর ভিত্তি করে আপনাকে করা হবে। 
    ব্যবসায়িক লোন: যার ব্যবসার পরিসর যত বেশি সে ব্যাংকে থেকে তত বেশি লোন পাবে। ব্যবসায়িক লোনের নির্দিষ্ট কোনো সীমা নেই। 

    সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম

    বাংলাদেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন ব্যাংক হচ্ছে সোনালী ব্যাংক। সোনালী ব্যাংক ঋণ গ্রহীতাদের বিভিন্ন রকম ঋণ প্রদান করে। সোনালী ব্যাংকের একজন গ্রাহক হিসেবে আপনারা অবশ্যই সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম জানা প্রয়োজন। সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম জানলে আপনি যেকোনো প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন। 

    নিচে সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম তুলে ধরা হলো:
    সোনালী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের শাখায় যেতে হবে। এরপর ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য একটি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। ফরমের সকল তথ্য ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। লোনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস ফরমের সাথে সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। 

    এরপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনার আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। আপনার লোনের আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে। মনে রাখবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার একজন গ্যারেন্টার লাগবে, যিনি সোনালী ব্যাংকে সদস্য। এই সকল ধাপ পূরণ করার পর আপনি সোনালী ব্যাংক থেকে লোন পাবেন।

    সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোনের যোগ্যতা

    অনেকেই আছেন যারা সোনালী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে চান কিন্তু সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোনের যোগ্যতা সম্পর্কে কিছু জানেন না। সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন দেওয়ার আগে আপনার যোগ্যতা যাচাই করবে। তাই সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে যোগ্য হতে হবে।

    আর দেরি না করে চলুন সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোনের যোগ্যতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক: 
    • আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। 
    • সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে বৈধ এনআইডি কার্ড ধারী হতে হবে। অর্থাৎ আপনার বয়স ১৮ বছরের উপরে হতে হবে। 
    • আপনার একটি নির্দিষ্ট আয়ের উৎস থাকতে হবে। 
    • আপনাকে একটি জমির মালিক হতে হবে। 
    • লোন নেওয়ার আগে আপনার একজন গ্যারান্টার থাকতে হবে। যিনি সোনালী ব্যাংকের সদস্য।

    সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন প্রক্রিয়া

    সোনালী ব্যাংকের একজন গ্রাহক হিসেবে আপনারা অবশ্যই সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।  সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানলে আপনি যেকোনো প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন। 

    নিচে সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন প্রক্রিয়া তুলে ধরা হলো:
    সোনালী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের শাখায় যেতে হবে। এরপর ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য একটি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। ফরমের সকল তথ্য ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। পার্সোনাল লোনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস ফরমের সাথে সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। 

    এরপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনার আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। আপনার লোনের আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে। মনে রাখবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার একজন গ্যারেন্টার লাগবে, যিনি সোনালী ব্যাংকে সদস্য। এই সকল ধাপ পূরণ করার পর আপনি সোনালী ব্যাংক থেকে লোন পাবেন।

    অথবা, আপনি অনলাইনেও লোনের আবেদন করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর আপনাকে আপনার আয় এবং লোনের পরিমাণ লিখে সাবমিট করতে হবে। এরপর আপনাকে একটি ফ্রম দেওয়া হবে। ফরম পূরণ করে করে, সকল ডকুমেন্টস এর সাথে সংযুক্ত করে নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের শাখায় জমা দিতে হবে। 

    এরপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনার আবেদন যাচাই-বাছাই করবে। আপনার লোনের আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে। মনে রাখবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার একজন গ্যারেন্টার লাগবে, যিনি সোনালী ব্যাংকে সদস্য। এই সকল ধাপ পূরণ করার পর আপনি সোনালী ব্যাংক থেকে লোন পাবেন।

    সোনালী ব্যাংক ডিপিএস চার্ট- সোনালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা

    আপনি যদি সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক হন তাহলে আপনার সোনালী ব্যাংক ডিপিএস চার্ট- সোনালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। সোনালী ব্যাংকের ডিপিএস হলো খুব জনপ্রিয়। আপনি সোনালী ব্যাংকে ৩/৫/১০ বছরের ডিপিএস খুলতে পারবেন। সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস খোলার আগে সোনালী ব্যাংক ডিপিএস চার্ট- সোনালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা সম্পর্কে জেনে নিলে আপনার অনেক উপকার হবে। 

    নিচে সোনালি ব্যাংকের সোনালী ব্যাংক ডিপিএস চার্ট- সোনালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা তুলে ধরা হলো: 




    FAQs: সোনালী ব্যাংক সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা


    ইসলামী ব্যাংক পার্সোনাল লোন সম্পর্কে জানার পর আমাদের কিছু বিষয় জানা দরকার হয় যেগুলো আর্টিকেলের মধ্যে কভার করা হয় না। যেমন কিছু সাধারণ প্রশ্ন থাকতে পারে। তাই এখন আমি সোনালী ব্যাংক সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন আলোচনা করব।
    ১) প্রশ্ন: সোনালী ব্যাংক কি সরকারি ব্যাংক?
    উত্তর: হ্যাঁ, সোনালী ব্যাংক সরকারি ব্যাংক।

    ২) প্রশ্ন: সোনালী ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট কত?
    উত্তর: সোনালী ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট ১২%।

    ৩) প্রশ্ন: সোনালী ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা লেনদেন করা যায় কি?
    উত্তর: হ্যাঁ,সোনালী ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা লেনদেন করা যায়। 

    ৪) প্রশ্ন: সোনালী ব্যাংকে একাউন্ট খুললে কি ক্রেডিট কার্ড দেয়?
    উত্তর: সোনালী ব্যাংক থেকে ক্রেডিট অথবা ডেবিট কার্ড পাওয়ার জন্য আপনাকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কে থেকে জানাতে হবে।

    ৫) প্রশ্ন: সঞ্চয়ী একাউন্টে কত টাকা জমা থাকলে কোন একাউন্ট চার্জ লাগেনা?
    উত্তর: সঞ্চয় একাউন্টের ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত জমা থাকলে কোন অ্যাকাউন্ট চার্জ লাগে না।

    লেখকের শেষ কথা

    সোনালী ব্যাংকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার আগে সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন - সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট সম্পর্কে জেনে নিলে কোনরকম বিভ্রান্তি তৈরি হয় না। এ আর্টিকেলে সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নেওয়ার নিয়ম, পার্সোনাল লোন নিতে কি কি লাগে, কারা নিতে পারবে সকল বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়ার জন্য সোনালী ব্যাংক লোন চাট দেওয়া হয়েছে।

    এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি আশা করি আপনি যেই তথ্য জানতে চান সেই সম্পর্কে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করেছি এবং আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পেয়ে গেছেন। তাই আমার উপস্থাপন করা তথ্য যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url